• ঢাকা
  • বুধবার , ১৯ মার্চ ২০২৫ , সকাল ০৯:২৩
  • ৫ চৈত্র, ১৪৩১
ব্রেকিং নিউজ
হোম / বগুড়া প্রতিদিন

দেওয়াল লিখন নিয়ে নন্দীগ্রামে তোলপাড়,নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ২ কর্মিকে মারপিটের অভিযোগে জনতার হাতে ছাত্রদলের ২ নেতা আটক,অত:পর মুক্তি

রিপোর্টার : amarsonardesh.com
দেওয়াল লিখন নিয়ে নন্দীগ্রামে তোলপাড়,নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ২ কর্মিকে  মারপিটের  অভিযোগে জনতার হাতে ছাত্রদলের ২ নেতা আটক,অত:পর মুক্তি ই-পেপার/প্রিন্ট ভিউ

স্টাফ রির্পোটার,বগুড়া : বগুড়ার নন্দীগ্রামে দেওয়াল লিখনকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভ ও মারপিটের ঘটনা ঘটেছে। পরে স্থানীয় বিক্ষুব্ধ জনগণ ছাত্রদলের ২ নেতাকে আটক করে রাখে। উপজেলাজুড়ে বিএনপি ও ছাত্রদলের বিভিন্ন অপকর্মের প্রতিবাদে সোচ্চার হয়ে উঠছে পৌর শহরের সচেতন বাসিন্দারা। বিষয়টি সূরাহার জন্য মুরুব্বীদের কাছ থেকে সময় নিয়েছে ২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে বিজয়ী ও কেন্দ্রীয় বিএনপির নিষেধ অমান্য করে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা নেওয়া সাবেক এমপি মোশারফ হোসেন।সূত্রের খবর, গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে পৌর শহরের মনসুর হোসেন ডিগ্রি কলেজসহ বিভিন্ন ওয়ালে জয় বাংলা,শেখ হাসিনাতেই আস্থাসহ বিভিন্ন স্লোগান দেওয়ালে লিখে। শুক্রবার লেখাগুলো স্থানীয়দের চোখে পড়লে নানা ধরনের আলোচনা শুরু হয়। বিকেলে উপজেলা ও পৌর ছাত্রদলের নেতাকর্মিরা মোটর সাইকেল নিয়ে শো-ডাউন দিয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেয় এবং লেখাগুলো কালো কালি দিয়ে মুছে দেয়। ছাত্রদলের নেতাকর্মিরা বাসষ্ট্যান্ড এলাকায় পাইলট হাইস্কুলের দশম শ্রেনীর ছাত্র কচুগাড়ী মাস্টারপাড়ার রেজাউল হকের ছেলে ১৬ বছর বয়সী সাকিব হাসান রাব্বিকে মারপিট করে। এরপর সন্ধার দিকে ছাত্রদল নেতা জুয়েল,পলিন,হাবিব,নূরনবীর নেতৃত্বে পৌর শহরের ডাকনীতলা জালসায় অবস্থানরত কৌশিক আহমেদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় পৌর বিএনপি নেতা দক্ষিন পাড়ার রুবেল হোসেন ও সাবেক এমপি মোশারফ হোসেনের ছোট ভাই জামাল হোসেনের ভায়রা লবণ ব্যবসায়ী  আরিফুল ইসলামের নেতৃত্বে স্থানীয় জনসাধারণ উত্তেজিত হয়ে ছাত্রদলের হামলাকারীদের ধাওয়া দেয়। এ সময় ছাত্রদল নেতা পলিন ও হাবিবকে আটক করে রাখে স্থানীয়রা। পরে সাবেক এমপি মোশারফ হোসেন ফোন দিয়ে দু:খ প্রকাশ করে আটককৃত ছাত্রদল নেতাদের ছেড়ে দেওয়ার অেনুরোধ জনায়। একই সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে যেনো ভুল বুঝাবুঝি না হয়, সেজন্য স্থানীয় মুরব্বীদের সঙ্গে বসে বিষয়টি সমঝোতা করার আশ্বাস দেওয়ায় স্থানীয় উত্তেজিত জনতা লাঠি,সোটা ফেলে দিয়ে নানা ধরনের মন্তব্য করে চলে যায়।


Bangladesh

আরও পড়ুন